১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পরে ধ্বংসপ্রাপ্ত পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন পদ্ধতিগুলো পুর্নবাসনে গুরুত্ব আরোপ এবং তৎপরবর্তীতে নতুন অবকাঠামো স্থাপন শুরু করে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ডিপিএইচই) মাধ্যমে, এরই ধারাবাহিকতায় চাঁদপুর জেলার বিভিন্ন উপজেলায় নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কাজ করিয়া আসিতেছে। চাঁদপুর জেলার বিভিন্ন উপজেলায় নিরাপদ পানি সরবরাহের জন্য ২৭৫৫ টি গভীর নলকুপ স্থাপন ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য স্যানিটারী ল্যাট্রিন স্থাপনের ব্যবস্থা করা হয়। তাছাড়া চাঁদপুর পৌরসভায় ৭টি উৎপাদক নলকুপ স্থাপন ৭০কিলোমিটার পাইপ লাইন স্থাপন ও পূণস্থাপন এবং দুইটি ভূ-পৃষ্ঠস্থ পানি শোধনাগার(পরিশোধন ক্ষমতা ৩৫০ঘন মিটার/ঘন্টা) নির্মাণ কাজ ও ১টি ৬৮০ ঘন মিটার ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন উচ্চ জলাধার নির্মাণ করা হয়। হাজীগঞ্জ পৌরসভায় ৪টি পাবলিক টয়লেট ১টি উৎপাদক নলকূপ স্থাপন ও পাম্প হাউজ নির্মান করা হয় ও একটি ভূ-পৃষ্ঠস্থ পানি শোধনাগার (পরিশোধন ক্ষমতা ১৮০ ঘন মিটার /ঘন্টা) নির্মাণ কাজ চলমান আছে। কচুয়া পৌরসভায় ৩টি উৎপাদক নলকূপ স্থাপন ও পাম্প হাউজ নির্মান করা হয় ও একটি ভূ-গর্ভস্থ পানি শোধনাগার (পরিশোধন ক্ষমতা ১৮০ ঘন মিটার /ঘন্টা) নির্মাণ কাজ করা হয়েছে। পিইডিপি-৩ প্রকল্পের আওতায় প্রাথমিক বিদ্যালয় বিদ্যালয়ে ওয়াশ ব্লক নির্মান করা হয় ও বিদ্যালয়ে নিরাপদ পানির উৎস(হস্ত চালিত গভীর/তারা গভীর) নলকূপ স্থাপন করা হয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস